ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম
বর্তমান বিশ্বে এসে আমরা সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করি। আর হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে আমরা নতুন ইউটিউব চ্যানেল খুলে টাকা আয় করতে পারি। আসুন আমরা কিভাবে মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলবো সেই সম্পর্কে জানি।
মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আমাদেরকে প্রথমে একটি ভালো স্মার্টফোন থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে মনে রাখবেন মোবাইলের থেকে ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুললে বেশি হেল্পফুল হয়। কারণ মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা করতে অনেকটাই কষ্ট হয় এবং ভবিষ্যতে যদি ইউটিউব চ্যানেল টি বড় পর্যায়ে পৌঁছে যায় তাহলে youtube চ্যানেলটি ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেকটাই কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। তবে পার্সোনাল ভাবে চ্যানেল থাকলে মোবাইল দিয়ে youtube চ্যানেল খোলা আপনার জন্য ভালো হবে। উপরে আমরা আলোচনা করছি ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে ডেক্সটপ বা ল্যাপটপে খোলা যায় সে সম্পর্কে ঠিক ওইভাবে আমরা মোবাইল দিয়েও ইউটিউব চ্যানেলটি খুলতে পারবো। তবে আমাকে মোবাইলে ডেক্সটপ মুড অন করে নিতে হবে তাহলে youtube চ্যানেল আপনি খুলতে পারবেন। ঠিক উপরের পদ্ধতির অনুসরণ করে। আপনি আপনার নাম আথবা অন্য কোনো নাম দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেলটি আপনি আপনার মত করে কাস্টমাইজ করে নিবেন উপরের নিয়ম অনুসারে। আশা করি মোবাইল দিয়ে কিভাবে youtube চ্যানেল খুলতে হয় সেটি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
ইউটিউব থেকে আয় করার ৬ টি উপায়
সারা বিশ্বে youtube একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। সারা বিশ্বে youtube এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। সারা বিশ্বের জনপ্রিয়তার সাথে সাথে বাংলাদেশেও ইউটিউব এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি হয়ে পড়েছে। কারণ অধিকাংশ মানুষ এখন ইউটিউবে তার প্রয়োজনীয় ভিডিও অডিও বিজ্ঞাপন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছে। তবে এখন জানার বিষয় হচ্ছে এই ভিডিও গুলো কোথা থেকে আসে ইউটিউবে। এই ভিডিও গুলো একজন ইউটিউবার তার চ্যানেলে আপলোড করার মাধ্যমে আপনি এই ভিডিও, বিজ্ঞাপন দেখতে পান আর একজন ইউটিউবার এমনি অযথা তো এই ভিডিওগুলো আপলোড করবে না এর পেছনে কারণ অবশ্যই আছে। এর কারণটা হলো একজন ইউটিউবার যখন তার চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড করবে তখন সেখান থেকে সে আয় করতে পারবে। সেজন্যই মূলত ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও আপলোড করে থাকে। এখন আমরা জানবো ইউটিউব থেকে আয় করার দশটি উপায়।
{১} ভিডিও আপলোড
একজন ইউটিউবার যখন তার ইউটিউব চ্যানেলে কোন একটা নির্দিষ্ট বিষয়কে টার্গেট করে ভিডিও বানিয়ে আপলোড করবে তখন সেখান থেকে আসতে আসতে আয় হতে থাকবে।ভিডিও গুলো কোন শিক্ষামূলক ভিডিও, ইসলাম সম্পর্কে ভিডিও, গেমিং সম্পর্কে ভিডিও, নাটক সিনেমা সম্পর্কে ভিডিও, ছোটদের কার্টুন সম্পর্কে ভিডিও ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে ভিডিও বানাতে পারে একজন ইউটিউবার।
{২{ পণ্য বিক্রয় করে
আপনার যদি কোন নির্দিষ্ট ব্যবসা থাকে সে ব্যবসার পণ্যের ভিডিও আপলোড দিয়ে আপনার চ্যানেলে টাকা আয় করতে পারবেন। সে পণ্যটি আপনার ফ্যানরা অথবা আপনার সাবস্ক্রাইবরা সেই ভিডিও দেখে আপনার পণ্য কিনতে উৎসাহিত হবে এবং পণ্য কিনলে সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারবেন।
{৩} বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যখন আপনি ভিডিও আপলোড দেন তার ভিডিও শুরু হওয়ার আগে যে বিজ্ঞাপন গুলো দেয়া হয় এবং ভিডিওর মাঝে যে বিজ্ঞাপন গুলো ও দেখানো হয় সেগুলো দেখানোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। তবে একটা জানার বিষয় হলো আপনার এই ভিডিওটি যতদিন আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ থাকবে ততদিনে আপনি এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এভাবেই মূলত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়।
{৪} অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে
অ্যাফিলিয়েট বলতে বোঝায় আপনি কোন একটি কোম্পানির সাথে তার প্রোডাক্টগুলি যুক্তিবদ্ধ হয়ে আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশনে প্রোডাক্ট গুলির লিংক শেয়ার করে রাখবেন এবং সেই লিংকের মাধ্যমে তার কিছু কমিশন আপনি পাবেন সেই কমিশন ১০% অথবা 20% ও হতে পারে। সেই কোম্পানির ব্যান্ডের উপর নির্ভর করবে আপনার টাকা কত পাবেন। এভাবে সাধারণত এফিলিয়েট এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।
{৫}ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে
আপনার ফেসবুক পেজের ভিডিওগুলো যদি ইউটিউবে শেয়ার করে থাকেন তাহলে আপনি সেখান থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আবার youtube এর ভিডিওগুলো যদি ফেসবুক পেজে শেয়ার করেন তাহলে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি আপনার একটি ভিডিও দিয়ে ফেসবুক থেকেও যেমন আয় করছেন তেমন ইউটিউব থেকে আয় করতে পারছিন। এভাবে আপনি ফেসবুক পেজের ভিডিও দিয়ে ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন।
{৬}শর্ট ভিডিওর মাধ্যমে
আপনার হাতে যদি তেমন কোন সময় না থাকে তাহলে আপনি আপনার অল্প সময় দিয়ে শট ভিডিও তৈরির মাধ্যম দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। তবে আপনাকে নিয়মিত ইউটিউব চ্যানেল খুলে শর্ট ভিডিও আপলোড দিতে হবে। তবে মনে রাখবেন লম্বা ভিডিও থেকে শর্ট ভিডিওর আয়
তুলনামূলকভাবে কম। তবে শর্ট ভিডিও থেকেও মোটামুটি ভালো আয় করা যায়।
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়
Youtube থেকে আমার মাসে কত টাকা আয় করতে পারি সে সম্পর্কে জানব। আপনার একটি ভিডিও কত ভিউ আসছে যত বেশি ভিউ হবে তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার youtube চ্যানেল এ যখন এক হাজার সাবস্ক্রাইব এবং ৪০০০ ঘন্টা থাকবে তখনি আপনি টাকা আয় করার জন্য ইউটিউব কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করতে পারবেন। তবে সাবস্ক্রাইব এর উপর নির্ভর করে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন না আপনার ভিডিও যত বেশি ভিউ হবে তত বেশি ইনকাম সম্ভব। তবে একটি পরিসংখ্যান মতে দেখা গেছে একটি ভিডিও যদি ১০০০ ভিউ হয় তাহলে আয় আসে বা দুই থেকে তিন ডলারের মত। আর দশ লাখ ভিউ আসলে সেখান থেকে ১০ হাজার ডলার আয় আসার সম্ভাবনা থাকে এবং তারও বেশি ডলার আসতে পারে। সেজন্য কেউই নির্দিষ্টভাবে বলতে পারবে না ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নি
অনলাইন জগতে অনেক রকম সোশ্যাল প্লাটফর্ম আছে। যেগুলো আমরা বিশ্বের ৮০%মানুষ ব্যবহার করে থাকি। সেই সোশাল প্লাটফর্ম এর মধ্যে youtube একটা খ্যাতি সোশাল প্লাটফর্ম।বর্তমান পৃথিবীতে এসে সবাই অনলাইনে বেশিরভাগ সময় কাটাই। আজ থেকে প্রায় দেড় যুগ আগে আমরা সবকিছুর খবর টিভিতে নিতাম। এখন সেই টিভির যুগ আর নেই।বর্তমান যুগে এসে সবাই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছে।
সেই সোশ্যাল প্লাটফর্ম এর মধ্যে youtube একটা সোসাল প্লাটফর্ম। যেখানে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে বসে সব খবর পাওয়া যায় যেমন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, শিক্ষা বিষয়ক তথ্য, নাটক, ছবি ইত্যাদি বিষয়ে আমরা তথ্য পায়। Social platform এর মধ্যে youtube অবস্থান করছে দ্বিতীয়তে। দেড় যুগ আগে মানুষ টিভি চ্যানেল এ বিভিন্ন বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন বিষয়ে এড দিত। এখন বর্তমান যুগে এসে মানুষ বাণিজ্যিকভাবে বিজ্ঞাপন দেয় youtube চ্যানেল তৈরি করে।
সেজন্য অধিকাংশ মানুষ এখন youtube এর চ্যানেল খুলে বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য ভিডিও বানিয়ে আপলোড করে। আর সেখান থেকে মানুষ মুনাফা পায় এবং সেটি একটি পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে । সেজন্য আপনারা চাইলেও ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন বিষয়ক ভিডিও আপলোড দিয়ে টাকা আয় করতে পারেন এবং ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে।
তাহলে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। যদি আপনি মনে করেন আজ আমি একটা ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করছি এবং আজ থেকে টাকা আয় করতে পারবো সেই ধারণাটা একদমই ভুল। কারণ মানুষ যতক্ষণ না সাফল্যের গোড়ায় পৌঁছায় ততক্ষণ পর্যন্ত মানুষকে পরিশ্রম করতে হয়। আর পরিশ্রম করলে সাফল্য একদিন আসবেই। আজ আপনাদেরকে একটি ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে তৈরি করতে হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানাবো।
এবার আপনি আপনার ইচ্ছা মত ভিডিও বানিয়ে ভিডিও আপলোড দিবেন এবং ধৈর্য সহকারে কাজ করবেন সফলতা আসবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল
বর্তমান পৃথিবীতে যারা ইউটিউব থেকে ইনকাম করে তাদের আয় কি হালাল সে সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে জানবো। একজন ইউটিউবার যখন তার ইউটিউব চ্যানেল এ ভিডিও আপলোড করে তখন সেই ভিডিওটা যদি অনেক বেশি ভাইরাল এবং ভিউ হয় তখন তার ভিডিওর প্রথমে এবং মাঝে বা শেষে অনেক বিষয়ের বিজ্ঞাপন এড করা হয়। তার ভিডিও এর সঙ্গে এই বিজ্ঞাপন গুলো যদি ইসলামিক শরীয়ত সম্মত হয় তাহলে আপনার আয় হালাল হবে। শরীয়ত সম্মত না হলে আপনার আয় হালাল হবে না। কারণ আপনার ভিডিওর মধ্যে যে বিজ্ঞাপন গুলো দেওয়া হবে সেগুলো যদি কোন নারীর নগ্ন ছবি ,মদ ,সিগারেট এবং জুয়ার এড গুলো দেখানো হয়। আবার আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনি youtube চ্যানেল এ কোন বিষয়ে কনটেন্ট আপলোড দিবেন। আপনি যদি ইসলামিক শরীয়তসম্মত ভিডিও আপলোড না দেন আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ তাহলেও সেই ইনকাম টি আপনার হালাল হবে না। কারণ এটা ইসলামিক শরীয়ত সম্মতির মধ্যে পড়ে না। সেজন্য আপনাকে ভিডিও আপলোড দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে কোনটি ইসলামিক শরীয়ত সম্মত এবং কোনটি ইসলামিক শরীয়ত সম্মত না। তবে youtube থেকে হালার উপায়ে এই টাকা ইনকাম করার একটি উপায় আছে। আপনি যদি আপনার ভিডিওর মধ্যে যে বিজ্ঞাপনের এড গুলো দেওয়া হবে সেগুলো ইসলামিক শরীয়ত সম্মতি হওয়ার বিজ্ঞাপন হয়। আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ গিয়ে মার্ক করে দিতে হবে যে আমার ভিডিওর মধ্যে শুধু যেগুলো ইসলামী শরীয়তের মধ্যে যে বিজ্ঞাপন গুলো পড়বে সেগুলোই দেখানো হবে। সেজন্য আপনাকে যে বিজ্ঞাপন গুলো ইসলামিক শরীয়তের মধ্যে পড়বে না, সেই বিজ্ঞাপন গুলো ব্লক করে দিবেন হলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম হালাল হবে।
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম
পৃথিবীতে ইউটিউব এখন টাকা ইনকাম করার বৃহৎ মাধ্যম। তবে সবাই ইউটিউব থেকে বিভিন্ন বিষয়ে কন্টেন্ট বানিয়ে টাকা ইনকাম কলিখেরছে তবে আমি আপনাদেরকে এখন জানাবো কিভাবে ভিডিও না বানিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় ইউটিউবয়ে। Youtube এখন আপডেট হয়েছে অনেকটাই সেজন্য একটি নতুন নিয়ম এসেছে ইউটিউবে রিমিক্স ভিডিও বানিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে রিমিক্স ভিডিওটা আবার কি? রিমিক্স ভিডিও হল অন্য কারো ভিডিওতে আপনার ফেস লাগিয়ে ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিওটি আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ আপলোড দেওয়া।রিমিক্স ভিডিও বানানোর জন্য আপনাকে বেচে নিতে হবে যে ভিডিও গুলো অনেক বেশি ভিউ মিলন মিলন ভিউ আছে সেই ভিডিও গুলো এবং সেই ভিডিওতে আপনার ফেস কানেক্ট করতে হবে। এভাবেই আপনি ভিডিও না বানিয়ে অন্যের ভিডিওতে ফেস লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আবার আরেকটি মাধ্যম হলো কপিরাইট ফ্রি ভিডিও সেগুলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কপিরাইট ফ্রি ভিডিওগুলো আমরা কোথায় পাবো। কপিরাইট ফ্রি ভিডিওগুলো Youtube এ গিয়ে সার্চ দিব কপিরাইট ফ্রি ভিডিও এবং সেখানে যে ভিডিও গুলো আসবে সেখান থেকে ভিডিও বেছে নিয়ে আপনি সেই ভিডিওগুলো এডিট করে ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড দিবেন। কপিরাইট ফ্রি ভিডিও পাওয়ার ওয়েবসাইটগুলো হলো Coverr,Pixels,Videovo ইত্যাদি এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও থাকবে সেই ভিডিওগুলো এডিট মডিফাই করে আপনার চ্যানেলে আপলোড দিবেন। শুধু আপনাকে আপনার চ্যানেল ভিডিও আপলোড দিলে হবে না আপনাকে SEO জানা লাগবেআপনার ভিডিও মানুষের কাছে পৌঁছানোর জন্য। অতএব আপনাকে SEO জানা লাগবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url